Posts

Showing posts from 2016

কথামালা

সম্পর্কগুলো সাগরপাড়ের বালুর মত। বালুর টিবিগুলো সাগরের ঢেউ এর আঘাতে ভেঙ্গে যায় , ভিজে যায়। আবার সাগরের ধুয়ে যাওয়া স্মৃতি থেকে যায় এই ভেজা বালুচরে।একটু  অন্যরকম পথে হাটলেই সবাই অন্যচোখে দেখা শুরু করে।এত সহজ না অন্যপথে হাটা। অন্যপথে হাঁটতে অনেক কিছু ত্যাগ করতে হয়। লোকের কথা শুনতে হয়। অনেক কাঠখড় পোড়াতে হয়।রোম শহর কি আর এক দিনে হয়েছিল ? ইচ্ছায় হোক বা অনিচ্ছায় হোক বর্তমানে মেনে নিতে না চাইলেও , দিনশেষে কিন্তু ঠিকই মেনে নিতে হবে।মানুষটা একটু বোকাসোকা।কারো সাথে খুব ভালো ব্যবহার করায় , সরলতাকে দুর্বলতা ভাবাটা ভুল। খুব কম মানুষের কাছে আশা করা যায়। যদি তারা ভুল করে থাকে তবুও। কারণ তারাই হয়ত আশা পূরণ করে।একটু জটিলভাবে হিসেব করতে ভালোবাসি। সরল হিসাবে একটু অপটু।তবে ঠিকঠাক পারি কিছুটা। জটিল মানুষদের জন্য সবার ভবিষ্যৎবাণী করা ঠিক না। অন্যরকম ভাবে জীবনকে দেখি তবে সেটা বাস্তবতা বিবর্জিত না। বাস্তবে থেকেই বাস্তবের লাগাম ধরেই স্বপ্ন দেখি। অন্যরকম কিছু করার। আনপ্রেডিক্টেবল। অন্যরকম কিছু করায় মজা আছে। সবাই করতে পারে না। খুব ভালো লাগে যখন জীবনের খাতায় কিছু অভিজ্ঞতা যোগ হয়। নতুন কিছু করার। নতুন কিছু জ...

Lot

People used to say about lot that it's nothing! But may be they are nothing but great fool. It's the lot that brings everything and ends also.Trying to change it or not was also predetermined in the lot. But we don't know the aftermath so we have to believe in lot and have to be industrious to make it favorable for us.Well and woe are to examine human.The future depends whether we passed our test or not.Then you will ask: Is it fixed? Yes Of course. Can we change it? Yes if it allows you otherwise NO. I don't care about that so? It will always play you whether you want or not. But have any of us known what will happen in next day/minute for sure? No one can guarantee about that.So we have to try and try.Hence we can improve our condition.We have to be patient for the time. Whatever is happening,all are our deed's aftermath.But we can learn our lessons form the superior as well as from the inferior too. So let's try to make our future better as...

কষ্টের সময়

"তোমার বন্ধু যখন বিপদে থাকবে , তখন সে না ডাকলেও তাকে সাহায্য কর কিন্তু যখন সে খুশিতে থাকবে, তখন সে না ডাকলে যেওনা।" --উইলিয়াম শেক্সপিয়ার। আপনি নিজে কষ্টে নিমজ্জিত থাকলেও অন্যের সামনে সেটাকে তুলে ধরবেন না। হাসিমুখে নিজের কষ্টকে বুকের ভেতর পাথর চাপা দিয়ে অন্যের কষ্ট লাঘব করার মধ্যেই যে মানুষের সার্থকতা। আমাদের পিতামাতা এখনো পর্যন্ত সেটিই করে যাচ্ছে আমাদের জন্য। কারো কষ্টের সময় পাশে থাকার মধ্যে এক ধরনের আত্মিক পরিতৃপ্তি আছে। কেউ আপনার ক্ষেত্রে পাশে থাকুক বা না থাকুক আপনি পাশে থেকে দেখুন। আশা করি আপনার লাভ না হলেও ক্ষতি হবে না। ফেসবুক স্ট্যাটাস থেকে জানা যে, মানুষ দুই ব্যাক্তিকে মনে রাখে। এক যে বিপদের দিনে পাশে থাকে, দুই যে ছেড়ে চলে যায়। আপনার আমার কষ্টের দিনে হয়ত কাউকে পান নি তাই বলে আপনি অন্যকে কষ্টের মধ্যে নিমজ্জিত দেখলে তাকে টেনে তুলুন। (নিজের ক্ষতি না করে) তাকে সাহায্য করুন। আপনার এই আত্মিক পরিতৃপ্তির দাম লাখ টাকা। # MIKParadox

Bond by luck

We remain together by the bond of luck.We apart from each other by the bond of luck.When two lips are together we can't talk.When we talk we can't keep them together.But lips and talking are bond by luck.Consecutive instead of simultaneous.Day and night are the same. Thus winning and losing are all the same together but apart. Bond by luck.Just we have to wait for the toggle mode. I know a talented one who is now evolving through that phase.Sometimes I also do. But that excellent person is passing hard times.I wish myself and the one have the quickest recovery.InshaAllah. # MIKParadox

Life!

কোথায় যেন পড়েছিলাম চড়ুই পাখির লাফিয়ে চলার গল্প।  চড়ুই পাখি নাকি সবসময় অন্যান্য পাখির হাঁটা নকল করত। একদিন নকল করতে করতে সে খুঁজে পেল যে নিজের মত হাঁটাই ভুলে গেছে। তাই এখন লাফিয়ে চলে।  আমাদের জীবনের গল্পটাও ঠিক ঐরকম। মানুষ সবসময় আরেকজনের জীবন লিড করতে চায়,কারণে অকারণে, ইচ্ছায় অনিচ্ছায়। নিজের জীবনে অপ্রাপ্তিকে পুঁজি করে অন্যের জীবনের আকাঙ্ক্ষা করে। অন্ যের জীবনের মত করে নিজের জীবনকে দেখতে চায়। ফলস্বরূপ অন্যের জীবনের মত করে সে তার জীবনকে সাজাতে থাকে। একবার এর জীবন তো আরেকবার ওর জীবন। এইভাবে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন মানুষের জীবন। একসময় মানুষ তার নিজের জীবনকেই হারিয়ে ফেলে এই জীবন-জীবন খেলায়। নিজের জীবনকে হারিয়ে খুঁজে হন্য হয়ে। এইভাবেই জীবন কেটে যায়। হারিয়ে পায়,পায় আর হারায়। It's the ultimate success if we can find our true life.We search all the time what is life.On the way of searching we play different characters.We switch ourselves for many times.Then after being tired of playing we search our own. একশ্রেণীর মানুষ আছে। যারা সবসময় নিজের জীবন নিয়েই সন্তুষ্ট থাকে। তারা আশেপাশের মানুষে...

Players and spectators

Image
There are two types of people in the world.Players and spectators.Players are those who only plays and spectators are those who only watches.There always exists some spectators who can play. আমাদের সব সম্পর্ক বা বন্ধুত্বের শুরু হয় স্বার্থের মাধ্যমে। কিন্তু এই "স্বার্থ" জিনিষটা আসলে ন্যাপথলিনের মত। ন্যাপথলিন কাপড়ে দেয়া হয় সুন্দর ঘ্রাণ বা পোকার আক্রমণ থেকে রক্ষা করার জন্য। শুরুতে ন্যাপথলিন থাকলেও দিনে দিনে ন্যাপথলিন উদ্বায়ী পদার্থ হওয়ায় আস্তে আস্তে বাতাসে উবে যায়। তখন কাপড়ে সুগন্ধ  বা পোকার আক্রমণ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। কিন্ত ততদিনে ন্যাপথলিনের অস্তিত্ব আর থাকে না। ঠিক সেইভাবে সম্পর্ক বা বন্ধুত্ব সত্যিকারে হয়ে গেলে "স্বার্থ" নামক জিনসটা আর থাকে না  :) কিছু মানুষ এই সহজ ব্যাপারটা সহজ ভাবে নিতে পারে না। তারা সবসময় ঐ "স্বার্থ" জিনিসটাই খোঁজে সম্পর্কে/বন্ধুত্বে। "স্বার্থ" না থাকার ব্যাপারটা বুঝতে পারে না। দুনিয়াতে সবাই স্বার্থপর। কেউ একটু কম কেউ একটু বেশি। এইটাই সত্য। তবুও কিছু বন্ধুত্ব/ সম্পর্ক নিঃস্বার্থ। বিলিভ ইট ওর লিভ ইট। # MIKParadox

এখন ছেলেটির

এখন ছেলেটির চোখে আর বাল্যকালের মত স্বপ্নভঙ্গে অশ্রু ঝড়ে না। এখন স্বপ্নভঙ্গ হয়। দিনে-রাতে,নিদ্রায়-সজাগে।  এখন ছেলেটির চোখে আর বাল্যকালের মত অপমানে অশ্রু ঝড়ে না। এখন অপমানিত হয়। প্রকাশ্যে-গোপনে, কারণে-অকারণে।  এখন ছেলেটির চোখে আর বাল্যকালের মত লজ্জায় অশ্রু ঝড়ে না। এখন লজ্জিত হয়। সেচ্ছায়-অনিচ্ছায়, জেনে-না জেনে। এখন ছেলেটির চোখে আর বাল্যকালের মত ঘৃণায় অশ্রু ঝড়ে না। এখন ঘৃণিত হয়। আশে-পাশে, শত্রুতে-মিত্রতে।  এখন ছেলেটির চোখে আর বাল্যকালের মত সমালোচনায় অশ্রু ঝড়ে না। এখন সমালোচিত হয়। কাজে-অকাজে, হাসিতে-কান্নায়। এখন ছেলেটির চোখে বাল্যকালের মত আর অশ্রু ঝড়ে না। এখন বাল্যকাল আর নেই। বাল্যকালের বিবেক ফুরিয়ে গেছে। এখন হৃদয় ছেয়ে গেছে ভণ্ডামি আর কুটিলটায়। তবুও ছেলেটির চোখে বাল্যকালের মত অশ্রু ঝড়ে। স্বপ্নভঙ্গে, অপমানে, লজ্জায়, ঘৃণায়, সমালোচনায়।  সেই অশ্রু হারিয়ে যায় দুই হাতের কোমল স্পর্শে। এখনও ছেলেটির চোখে বাল্যকালের মত অশ্রু ঝড়ে।

কথামালা

কথা একঃ আগুনের সংস্পর্শ শুধুই পোড়াবে। ভাঙ্গা কাঁচে হাত কাটবেই। আগুনের আর ভাঙ্গা কাঁচের দোষ খুঁজে কি লাভ। বানরের গলায় মুক্তোর মালা দেয়া ঠিক না। যে মুল্য দিতে জানে তাকেই মুল্যটা দেয়া উচিৎ। কথা দুইঃ ধ্বংস হওয়ার আগে সব নক্ষত্রই একবার শেষবারের মত জ্বলে উঠে। সময় কাউকে ছাড় দেয়ও নাই , দিচ্ছেও না , দিবেও না। কথা তিনঃ দায়িত্বজ্ঞানহীনতা খুব কঠিন এক ব্যাধি , ঠিক ক্যান্সারের মত। সময় মত ধরতে না পারলে পরে কিছু আর করার থাকে না। কথা চারঃমানুষদের এই পৃথিবীতে বেমানান মানুষের মূল্যায়ন হয় না। কারণ তারা তো মানুষ না। কথা পাঁচঃ "কারো বিপদে না ডাকলেও যেয়ো কিন্তু কারো সুখে না ডাকলে যেও না" কথা ছয়ঃ সবকিছুরই একটা চরম মূল্য আছে। যিনি দিতে সক্ষম তার জন্যই সে সবকিছু। যারা দিতে পারেন না তাদের জন্য সেই সবকিছু নাই। যা পাবো তা ভাগ্যে ছিল , যা ভাগ্যে ছিল না তা কখনোই পাবো না। কথা সাতঃ শেষ কথা। খেলা হবে। #MIKParadox

প্রলাপঃ মানবজীবনের রসায়ন

একটু রসায়ন কপচাই। বইয়ের জ্ঞানের সাথে না , মানবজীবনের সাথে।  আমরা সবাই কমবেশি পৃথিবীতে থাকা কিছু ভাইটাল গ্যাস সম্পর্কে [যারা অন্তত বিজ্ঞানের সাথে অল্প পরিচিত আছি] জানি। বলব কার্বন ডাই অক্সাইড( CO 2 ) , অক্সিজেন ( O 2 ), হাইড্রোজেন ( H 2 ) গ্যাসের কথা। তাদের বিভিন্নতা চর্মচক্ষে ধরা পরে আগুনের সংস্পর্শে আসলে। O 2 নিজে জ্বলে না কিন্তু অন্যকে জ্বলতে সাহয্য করে। CO 2 নিজে জ্বলে না কিন্তু অন্যকেও জ্বলতে সাহয্য করে না। H 2 নিজে জ্বলে কিন্তু অন্যকেও জ্বলতে সাহয্য করে না। হয়ত আগুন না থাকলে তাদের পার্থক্যটা এত সহজে সবাইকে বোঝাতে কষ্ট হত। আমাদের আশেপাশেও এই রকম মানুষের দেখা পাওয়া যায়। আগুনটা হচ্ছে স্বপ্ন দেখার মন-মানসিকতার রূপক। এখন বলছি একজন প্রায় নিস্ক্রিয় গ্যাসের কথা। হ্যাঁ নাইট্রোজেন ( N 2 ) এর কথাই বলছি। পর্যায় সারণীর গ্রুপ ১৮ বা জিরো গ্রুপের নিস্ক্রিয় মৌল গুলোকে বাদ দিলে তারপর যে প্রায় নিস্ক্রিয় গ্যাস পাওয়া যায় সে হল N 2 । এই N 2 গ্যাসই বায়ুমণ্ডলের সিংহভাগ নিজের দখলে রাখে। পাঁচ রকমের পরিবর্তনশীল জারণ অবস্থা প্রদর্শন করে। এই N 2 টাইপের মানুষগুলা একটু কেমন যেন। কখনো বজ্...

Allegory

Allegory is appropriate to express your thoughts. What can we do for the one we do care when we can not hold his/her hand when they need us coherently? When every hard fought deeds are on the line? Mark Twain  said,“It is never wrong to do the right thing”. May be I am wrong but the only answer I have is: Sometimes we have to do some wrong things to make something right coherently!  A single tossing coin's head never meets its tail as also vice versa. But they both remain together.When it flips,they both flips simultaneously.  They will never meet in our reality! Sometimes simultaneous decline concurrence! # MIKParadox

ম্যাজিশিয়ান

ম্যাজিশিয়ান সাডেলনলি লস্ট হিজ ম্যাজিক স্টিক। দেন হি ইজ নো লংগার অ্যাবল টু ডু ম্যাজিক। টিল দেন ফাইন্ড! ফাইন্ড! হিজ স্টিক ইজ টেকেন ডিউ টু হিজ অ্যাক্টিভিটিস।ওয়েন হিস পানিশমেন্ট উইল বি ওভার হি উইল বি ম্যাজিশিয়ান অ্যাগেইন। টিল দেন হি হ্যাভ টু পে ফর দ্যাট। # allegory

জানা কথা

যে যেভাবে আছে তার সেইভাবে থাকাটাই মনে হয় বেটার। মডিফাই তখনই করা উচিৎ যখন সেই মডিফিকেশনের ডেফিনিট ইন্ট্রিগেশন করা যায়। লিমিট ইজ এভ্রিথিং। বড় স্বপ্নগুলার ডিফারেন্সিয়েশন করি। মাঝে মাঝে পার্শিয়াল ভাবেই করি। জীবনকে একটা নির্দিষ্ট স্টেটে রাখার দরকার। বাট রাখা হয় না। ইচ্ছা ছিল জীবনটা একটা স্মার্ট IDE হবে কিন্তু হয়ে গেল একটা টেক্সট এডিটর। কোন কম্পাইলার বা ইন্টারপ্রিটার নাই। যা মনে চায় তাই লিখা যায়। ঠিক না এটা। জীবনের মডেল রাদারফোর্ডের মডেলের মত হয়ে গেছে। শক্তি বিকিরণ করতে করতে শেষে কেন্দ্রে পতিত হবে। মডেলটা নীলস বোরের মত হলে ভালো হত মনে হয়। কোন কিছু যখন মন মত না হয় রাগ হয়। আল্লাহ্‌ কে দোষ দেই। কিন্তু এর আগে এতোদিন মনের মত অবস্থায় কে রেখেছিল তা ভুলে যাই। অথবা আমার থেকে অনেকেই যে আরো খারাপ অবস্থায় আছে সেটাও ভুলে যাই। আমাকেও তো ঐ অবস্থায় রাখা হইতে পারত। তার থেকে এখন যে অবস্থায় আছি আলহামদুলিল্লাহ্‌ :) ভুলে যাই বার বার যেঃ "রাত যত গভীর হয় প্রভাত তত নিকটে আসে " অনেকগুলা লাইন লেখার পরে একটা কো'ট মনে পড়লঃ "the grass is always greener on the othe...

রুবিক্স কিউব কথন

:- ভাই রুবিক্স কিউব মিলাইতে পারেন ? :- পারি ভাই। :- কতক্ষণে পারেন ? ১০-১২ সেকেন্ড ? :- না ভাই। :- তাইলে তো ৩০-৪৫ সেকেন্ড ? :- তাও না ভাই। আমি টাইমিং হিসেব করে মিলাই না।আপনার লাগলে বলেন , উল্টাই পাল্টাই দেন , আপনার সামনেই মিলাই দেখাই। :- কি কন মিয়া!  টাইমিং কইরা পারেন না! তাইলে কি আমার ***  নি পারেন ?  বাদ দেন।  খালি এইটাই পারেন না বাকী গুলাও কি পারেন নাকি ? :- ভাই শুধু ৩ X ৩ ই পারি।বাকি গুলা আমার পারার দরকার নাই। খুব বেশি স্পিডেও মিলানোর ইচ্ছা নাই। পারি যে এইটাতেই আমি খুশি। :- কি কন মিয়া!  পারলে কোন কম্পিটিশনে যান না ক্যারে ? কি আর পারলেন তাইলে ? :- ভাই কিছু মনে করবেন না। আমি আপনাকে উল্টায়া পাল্টায়া কিউব টা দেই। ফার্স্ট লেয়ারটা অন্তত মিলাই দেখান। :- না মানে ভাই এইটা তো অনেক সহজ হে হে ... তবে আপনার জন্য। থাক ভাই আমার লাগবে না। এইটা না পারলেও জীবনে কি কিছু আসবো যাইবো নাকি ? :- না ভাই কিছু আসবো যাইবো না।  আমি আপনারে দেখাই ক্যামনে মিলাইতে হয়। তারপর মিলাই দেখান। পুরাটা লাগবে না। :- ভাই থাক আমি যাই। আপনি থাকেন আপনের এই সব ফালতু কিউব নিয়া...

Skyfall

Kites fly on the sky.A bird intended to fly with the kites.The bird fly too much high to cope up with the kites.Aftermath the bird feel tired.It can't fly no more.It doesn't have much strength to move it's wings any further.The bird is falling down.The bird stretch it's wings and closed it's eye.The bird is falling and falling......hoping for a miracle to flip and wave in wind again.  The harder the reach,The harder the fall. # Skyfall .

উপহার

কিছু মানুষ সব সময়ই উপহার পেয়ে থাকে। কিছু মানুষ পেতে থাকে আবার মাঝখান দিয়ে তার পাওয়াটা বন্ধ হয়ে যায়। আর কিছু মানুষ কখনোই পায় না। উপহার পেতে হলে হয়ত [আমার মনে হয়] কিছু যোগ্যতা থাকা লাগে। সেটা কি রকম কাজে কি রকম উপহার তার উপর ডিপেন্ড করে। পৃথিবীতে অন্যতম সবচেয়ে কঠিন কাজ হল বিপদের ধৈর্য ধারণ করে সঠিক পদক্ষেপ নেয়াটা। বিপদে ধৈর্য হয়ত ধারণ করার চেষ্টা চালানো যায় কিন্তু এই বিপদে বিপর্যস্ত হয়ে এর মধ্যেই সঠিক পদক্ষেপ কোনটা তা খুঁজে বের করাটাই কঠিন লাগে।  "সবাই বলে সেই জয়ী যে জিতে। কিন্তু আমার মনে হয় আসলে সেই জয়ী যে হারে ।কারণ একমাত্র সেই জানে যে বিজয়ী থাকার মুল্যটা কেমন।" অনেক সময় কোন উত্তর ই উত্তর দেয়ার জন্য যথেষ্ট হয় না  :)   কথা গুলা কোন সিরিয়াস কিছু না। জাস্ট কিছু এলোমেলো শব্দকে এক্ত্রে লেখার প্রচেষ্টা।  # MIKParadox

মিথ্যা কথা

" আমি মিথ্যা বলি  না" এইটাই মনে হয় একটা মিথ্যা কথা।  টুকাটাক মিথ্যা আমরা সবাই* প্রায় কম বেশি বলি। সত্যি বলতে আমি নিজেও মাঝে  মাঝে বলি। বর্তমান পৃথিবী আমাদেরকে পুরোপুরি সত্য বলা থেকে কিছুটা হলেও  দূরে রাখে। আর তাতেই প্রশ্রয় পায় মিথ্যা।  মিথ্যাবাদী রাখালের পরিণতি কারোই অজানা নয়। মিথ্যা বলারও লিমিট থাকে। ভুল  বলা ,  অস্বীকার করা শব্দ দুইটার সাথে মিথ্যা শব্দের শুধু অক্ষরের পার্থক্য  ছাড়া আর কোন পার্থক্য দেখি না। ভুল বলাটাও একধরনের মিথ্যা তবে সেটা একেবারে  তৃণমূল পর্যায়ের। একটা মিথ্যাকে সাপোর্ট দিতে আরো অনেক মিথ্যার জন্ম হয়। সব মিথ্যা বলার  পিছনেই কোন না কোন কারণ থাকেই। অনেকে বিনা কারণেও বলে। টুকটাক কিছু মিথ্যা  আমরা/আমি বলি কাউকে খুশি করানোর জন্য অথবা কোন বিপদ থেকে বাঁচার জন্য। তবে  অস্বীকার করাটা মিথ্যার পর্যায় পরে কিনা ঠিক বলা যায় না। নির্লজ্জ মিথ্যার কোন কারণ থাকে না , ক্ষমা থাকে না। মানুষ সৃষ্টির ঊর্ধ্বে নয়। মাঝে মধ্যে  ক্ষমা করেও আবার ক্ষমা করতে পারি না। আর অস্বীকার করাটা যখন নির্লজ্জ  মিথ্যা হয়ে যায় তখন তাদের ...

এক নাবিকের গল্প বলি

এক নাবিকের গল্প বলি। এক নাবিক তার মাঝি-মাল্লাদেরসহ সমুদ্র ভ্রমনে বের হল। মাঝদরিয়ায় অনেক বিশাল এক ঝড় উঠলো। ঝড়ে তেমন কোন ক্ষয়ক্ষতি হলো না। শুধু জাহাজের পাল ছিঁড়ে গেল। জাহাজে বৈঠার অভাব ছিল না।তাই সবাই তেমন কিছু মনে করল না।কারণ বাতাসের সাহায্যে যে এগিয়ে যাওয়াটা সেটা না হয় পাওয়া যাবে না। কিন্ত তাদের কাছে যে পরিমাণ বৈঠা আছে তাতে চলতে কোন সমস্যাই হবে না।সবাই নাবিককে বুঝিয়ে দিল যে, ব্যাপার না বৈঠা আছে। সুতরাং গন্তব্যে পৌঁছাতে কোন সমস্যা হবে না। গন্তব্যে পৌঁছানোর জন্য সবাই বৈঠার সাহায্য নিল। খুব সহজেই পালের ছিঁড়ে যাওয়াটা সবাই ভুলে গেল। পাল বিহীন নৌকা আর লক্ষ্য ছাড়া জীবনে কোন পার্থক্য নাই। ছোট বেলায় এই জেনে এসেছি। ছেঁড়া পালেও বৈঠার সাহায্য নিয়ে জাহাজ অবশ্যই তার গন্তব্যে পৌঁছাবে তাতে কোন সন্দেহ নেই। কিন্তু দুঃখ একটাই যে, কেউ নতুন করে পাল লাগানোর কথা ভাবল না বা বলল না। সবাই সহজেই ছেঁড়া পালের বিকল্প খুঁজে নিল। নাবিকের মন ভালো নেই ছেঁড়া পালের জন্য। জাহাজ গন্তব্যের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। নাবিক কিছু মাঝিদের থেকে ছেঁড়া পালের ব্যপারে সহায়তা আশা করেছিল। কিন্তু আশায় গুঁড়ে বালি। সবাইদের মত ঐ কিছু মাঝিও তা...

Do you know the difference?

There is no reason to be fortunate as by born we all are. Just we have to find out how. If you wanna skip my long writing, you better be. Otherwise you will regret in the end and go for Goggling for sure.  I am not a man from English literature and I never read those stories in my life time through my academic career. But I am fortunate enough that my mother did. And she told me about these four.  1) “The incidental expenses were too heavy.”- Mrs. Packletide’s Tiger She is th e first thing that I was so amused to know. That story was awesome to hear in short. 2) "Follow my example," she said as we shook hand, "and never eat more than one thing for luncheon." - The Luncheon William Somerset Maugham was extraordinarily touched my heart with great humor laid under story. 3) The love story of Husband Jim and wife Della considering their Christmas gifts. That story reflects the value of love can’t be measured with so-called mean examples or talking. They were the wisest...

জীবনের ফুটবল মাঠে

দেয়া-নেয়ার এই ফুটবল মাঠে একদল শুধু ফাউল করেই গেলো।আমার মত স্বার্থপর যারা। তাদের হলুদ/লাল কার্ডের মাধ্যমেই এই জীবন মাঠে সতর্ক করা হয়।আর একদল শুধু ফাউলের শিকার হয়েই গেলো। ফাউলের শিকার সাধারণ খেলোয়াড় ঠিকই খোঁড়াতে খোঁড়াতে আবার উঠে দাঁড়িয়ে রেফারিকে বোঝানোর চেষ্টা করে যে তার অনেক কিছু হইসে। সে মারাই যেতে লাগসিল। রেফারি দেখে তাকে বাঁচাইসে। আবার সেই ফাউলের শিকার কিছু নিঃস্বার্থ খেলোয়াড় ঠিকই খোঁড়াতে খোঁড়াতে আবার উঠে দাঁড়িয়ে রেফারিকে বোঝানোর চেষ্টা করে যে তার কিছু হয় নাই। সে ঠিক আছে। বাস্তব পৃথিবীর ফুটবল মাঠ আর জীবনের ফুটবল মাঠে এই যা তফাৎ। বাস্তবে এই রকম ঘটে না। স্ট্যাটাসদাতার উপমায় ঘটে। নিঃস্বার্থ খেলোয়াড় দের জন্য স্বার্থপর খেলোয়াড়ের কোন ভালোবাসা নেই।কারণ স্বার্থপর মানুষ ভালোবাসার অধিকার রাখে না। তাদের ভালবাসতে নেই। ‪#‎ MIKParadox‬

গাছ

গাছে যতক্ষণ পর্যন্ত ফল ধরে ঐ গাছের একচুয়াল আয়ু ততদিনই। মানুষ ততক্ষণই ঐ গাছের যত্ন করে। যতদিন প্রয়োজন থাকে মানুষ কাছাকাছি থাকে কন্টাক্টে থাকে। প্রয়োজন কি ,দরকারে থাকে। প্রয়োজন নাই কন্টাক্ট নাই। আবার যখন প্রয়োজন থাকে তখন মানুষ আবার কাছাকাছি থাকে কন্টাক্ট রাখে। যখন ঐ গাছ আর ফল দেয় না, শুধুই আলো বাতাস মাটি আর পানি নিয়ে বেঁচে থাকে,তখন মানুষ ঐ গাছ কে কেটে ফেলে অথবা ফেলার অপেক্ষায় থাকে। বাকী যে কয়টা দিন গাছ বেঁচে থাকে তা কিছুটা থাকে পরিচর্যাকারীর ইচ্ছায়। জ্যান্ত গাছের অব্যাক্ত ভয়।কেটে ফেলার ভয়। গাছগুলা অপেক্ষায় থাকে হাসি মুখে। তারা বলে ভাগ্যিস আমরা মানুষ না  :v   :v   :v   :v   ‪#‎ MIKParadox‬

তেলাপোকা একটা পাখি,আমি একটা মানুষ।

“কাজের বেলায় কাজী,কাজ ফুরালে পাজী”। চতুর্দিকে কাজী আর পাজী দুই ক্যটাগরির অভাব নাই। সুসময়ে হ্যালো বলা আর দুঃসময়ে টাটা বলা মানুষ চিনতে চোখে চশমা দেয়া লাগে না। ঘরের খেয়ে বনের মোষ তাড়ানো মানুষের ব্যপারেও একই কথা। নৌকায় চড়ে ঐ নৌকায় ছিদ্র করা মানুষের খুব খারাপ স্বভাব। নিজের মনের/স্বার্থের ব্যাঘাত ঘটলেই তার পিছনে সমালোচনা আবার দরকার পড়লেই তার সাথেই হাসিমুখে আলোচনা। প্রকাশ্য শত্রুও এদের থেকে ভালো। তারা অন্তত চোখে চোখ রেখে মোকাবেলা করে, তাদের নীতি আছে। তারা মুখে মধু বলে অন্তরে বিষ রাখ া মুনাফিক না। আশেপাশে রোগী কম ডাক্তার বেশি। একটা রোগের কথা বললে আশেপাশে অনেক বিনে পয়সার ডাক্তার দেখা যায়। রোগের জন্য ফাও ডাক্তারি করতে এমবিবিএস পাশ করা লাগে না। কিন্তু রোগের ট্রিটমেন্ট করতে এমবিবিএস পাশ করা লাগে। আর এমবিবিএস পাশ করে ডাক্তারি করা কি সহজ না কঠিন তা বলা বাহুল্য। স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে রক্ষা করা কঠিন। কখনোই বলা হয় নি যে স্বাধীনতা অর্জন করা অনেক সহজ। মানুষের বিবেক আছে,বিবেক দিয়েই চিন্তা করা উচিৎ। কিছু মানুষ আছে যারা কারো কাছ থেকে হওয়া লাভক্ষতির হিসেব করার সময় পায় না। তাদের মন তাদের দেহের তুলনায় অনেক ব...

কয়েদী

এখন বালক কিছুটা স্বাভাবিক।বুঝতে পারল যে এই চার দেয়াল সল্পসময়ের। আজকে দিন গেলেই অপেক্ষার প্রহর একদিন শেষ। বালকের জেলখানায় এখন আর খারাপ লাগে না।  বালক একদা ভুল করল।বালক কে শাস্তি সরূপ জেলখানায় পাঠানো হল। বয়স ও পরিস্থিতি বিবেচনায় সল্প মেয়াদি শাস্তি হল।জেলখানায় জামিনের ব্যবস্থা ছিল। মাঝে মধ্যে জামিনে বাসায় যেত।আম্মুর পায়ে মাথা রেখে শুয়ে থাকত, আম্মু নল া তুলে বালক কে মাঝে মধ্যে খাইয়ে দিত। ভাই বোনদের সাথে সময় কাটাত। আব্বুর সাথে ব্যস্ত থাকত, একা একাও সময় কাটাত।আবার জেলখানার পাগলা ঘণ্টি বেজে উঠত। বালক যেতে চাইত না। কিন্তু অফিসারদের শাস্তির ভয়ে চলে যেতে হত। এভাবে বালক প্রতিদিন মুক্তির প্রহর গুনত। কবে মুক্তির দিন আসবে। বালকের কষ্ট এই যে বালককে দেখতে কখনো কেউ আসত না। বালক জামিনের জন্য আশায় বুক বাঁধত। যেদিন প্রথম জেলে আসে সেই দিন তার আব্বু আম্মু রেখে যেতে এসে ছিল। যাবার সময় অনেক বুঝিয়েছে যে সময় হলেই বের হয়ে যাবে সে। জেলখানায় অনেক অনিয়ম। জেলখানায় তার মত অনেক কয়েদী আছে। বালক জেলখানায় বিষণ্ণ সময় কাটাত। কিছু কিছু কয়েদীদের সাথে চলা ফেরায় সেই বিষণ্ণ ভাবও আস্তে আস্তে কেটে শুরু করল। কোন এক দিন এই জেল...

শুনেন বলি নতুন করে পুরান ঘটনা

অনেক ভেবে দেখে বুঝে চিন্তা করে কথাগুলো লিখছিঃ পৃথিবীর সবচেয়ে সহজ কাজ মনে হয় কাউকে উপদেশ দেয়া বা পরামর্শ দেয়া। পরামর্শ আর উপদেশে পার্থক্য কি???? উপদেশ যে কোন ব্যাপারে দেওয়া যায়, পরামর্শ দিতে হয় সিরিয়াস ব্যাপারে(নিজস্ব অভিমত!!!) কিন্তু পরামর্শ দেয়াটাই আসলে পৃথিবীর সবচেয়ে কঠিন কাজ। কারণ যাকে পরামর্শ দিচ্ছি আমি তার অবস্থানে নেই। আমি আমার অবস্থান থেকে তা কে পরামর্শ দিচ্ছি। আমার পরামর্শের উপর সে এগিয়ে যেতেও পারে নাও পারে এটা তার ব্যাক্তিগত সিদ্ধান্ত। এই ব্যাপারে সে স্বাধীন। আরেকজনের জীবনের ব্যাপারে মতামত দেয়ার জন্য আমি বাধ্য নই।যখন আমার কাছে চাওয়া হয়।তার মানে আমি তার ব্যাপারে ভাল কিছু করতে পারি হয়ত এটা তার বিশ্বাস। কিন্তু আমার মনে হয় এই চিন্তাটা আমরা খুব কম মানুষই করি। তাই বলে কি দিব না। অবশ্যই দিব।আমি হলে যা করতাম তাই বলব করার জন্য। তবে অবান্তর বা অসম্ভব কিছু বলব না যা আমি করতাম না। এমন কিছুই বলব যা আমি করতে পারি নাই কিন্তু সে করতে পারবে। আমি একটা রাস্তায় হেঁটে পার হয়েছি।রাস্তায় গর্ত ছিল।আমি জানতাম না। গর্তে পড়েছি।আবার উঠেছি।অনেক কষ্টে হয়ত পার হয়েছি।আমার কাজ হবে যে আমার কাছে ঐ...

অতীতের বাক্স-২(শেষ পর্ব)

জানা গল্প তাও আবার বলিঃ একবার এক শেয়াল আর সারস পাখির বন্ধুত্ব হল। একে অপরকে নিজেদের বাসায় দাওয়াত করল। প্রথমে শেয়ালের বাসায় সারস পাখি খেতে আসলো। শেয়ালের মুখ চ্যাপ্টা তাই সে চ্যাপ্টা প্লেটেই খাবার খায়। তো সে চ্যাপ্টা প্লেটেই সারস বন্ধুকে পায়েশ খেতে দিল। সারসের লম্বা ঠোঁট। অনেক কষ্ট করেও সারস কিছুই খেতে পারলো না। শেয়াল সারস কে জিজ্ঞেস করল "বন্ধু কেমন খ াইলা?" সারস বলল " খুব মজা "।সারস ব্যপারটা মনে রাখল।একদিন সারস তার বন্ধু শেয়ালকে বাসায় দাওয়াত দিল।সারসের লম্বা ঠোঁট তাই সে সরু মুখওয়ালা একটা কলসি টাইপ পাত্রেখাবার খায় তাই ঐ পাত্রেই শেয়ালকে খেতে দিল।শেয়াল পাত্রের মুখ চাটাচাটি ছাড়া আর কিছুই করতে পারল না। এবার সারস শেয়ালকে জিজ্ঞেস করল "বন্ধু কেমন খাইলা?" শেয়াল বলল "অনেক ভাল"। ........................ গল্পের মোরাল আপনারা সবাই জানেন তাই বলার দরকার নাই। কারো সাথে কিছু করার সময় ভেবে নেয়া দরকার যে এর ফলাফল সামনে কি হতে পারে। এই দিন তো দিন না আরো দিন আছে।ঘুমন্ত মানুষ কে জাগানো যায়,জাগ্রত মানুষকে যায় না।অন্ধকার ঘরে সাপ মানে চতুর্দিকেই সাপ। আর অন্ধকার ঘর...

অতীতের বাক্স-১

অতীত,বর্তমান,ভবিষ্যৎ এই তিনটি নিয়েই জীবনের শুরু এবং শেষ। এই মাত্র যা লিখলাম তাই অতীত হয়ে গেল।চোখে বস্তুর বিম্ব গঠন হয়ে দেখতেও .১০ সেকেন্ড সময় লাগে।তাই যা দেখলাম তাও অতীত হয়ে গেল। অতীত আমাদের জীবনের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। অতীত ছাড়া আমারা বর্তমানে এলাম কিভাবে??? মজার ব্যপার হচ্ছে এই অতীত একটু ভিন্নরকমের।কেমন?? অতীত একটা বাক্স। অতীতের বাক্সে সব সুখ-দুঃ খ, হাসি-কান্না,সফলতা-ব্যর্থতা,আশা -হতাশা,চরিত্র-ব্যবহার, ভালবাসা এই সব কিছু লুকিয়ে রাখা যায়। গোপনেই লুকিয়ে রাখা হয়। মাঝে মধ্যে দুঃখে বা কষ্টে বাক্স খুলে সুখের কিছু স্মৃতি বের করে দেখি।ভালো লাগে। সুখের সময় কষ্টের কিছু স্মৃতি দেখে নিজেকে ভাল অবস্থায় আসার জন্য সান্ত্বনা দেই। এই সব ক্ষেত্রে অতীতের বাক্স ভাল সার্ভিস দেয়। কিন্তু অতীত নিয়ে যখন অন্য কেউ ঘাঁটাঘাঁটি করে, পরিণাম ভাল বা খারাপ দুইটাই হতে পারে। (১)অতীতের সুখ-স্মৃতি নিয়ে উৎসাহ দিতে পারে,প্রশংসা করতে পারে,সামনে এগিয়ে যাওয়ার জন্য সহায়ক হতে পারে। (২)কিন্তু ব্যাপারটার উল্টোও ঘটতে পারে। অতীতের কার্যকলাপ যা ভুলে যেতে চাই, তা স্মরণ করিয়ে আরও বিপদে ফেলে দিতে পারে। অতীত অতীত অতীত........