কয়েদী
এখন বালক কিছুটা স্বাভাবিক।বুঝতে পারল যে এই চার দেয়াল সল্পসময়ের। আজকে দিন গেলেই অপেক্ষার প্রহর একদিন শেষ। বালকের জেলখানায় এখন আর খারাপ লাগে না।
বালক একদা ভুল করল।বালক কে শাস্তি সরূপ জেলখানায় পাঠানো হল। বয়স ও পরিস্থিতি বিবেচনায় সল্প মেয়াদি শাস্তি হল।জেলখানায় জামিনের ব্যবস্থা ছিল। মাঝে মধ্যে জামিনে বাসায় যেত।আম্মুর পায়ে মাথা রেখে শুয়ে থাকত, আম্মু নলা তুলে বালক কে মাঝে মধ্যে খাইয়ে দিত। ভাই বোনদের সাথে সময় কাটাত। আব্বুর সাথে ব্যস্ত থাকত, একা একাও সময় কাটাত।আবার জেলখানার পাগলা ঘণ্টি বেজে উঠত। বালক যেতে চাইত না। কিন্তু অফিসারদের শাস্তির ভয়ে চলে যেতে হত।
এভাবে বালক প্রতিদিন মুক্তির প্রহর গুনত। কবে মুক্তির দিন আসবে। বালকের কষ্ট এই যে বালককে দেখতে কখনো কেউ আসত না। বালক জামিনের জন্য আশায় বুক বাঁধত। যেদিন প্রথম জেলে আসে সেই দিন তার আব্বু আম্মু রেখে যেতে এসে ছিল। যাবার সময় অনেক বুঝিয়েছে যে সময় হলেই বের হয়ে যাবে সে। জেলখানায় অনেক অনিয়ম। জেলখানায় তার মত অনেক কয়েদী আছে। বালক জেলখানায় বিষণ্ণ সময় কাটাত। কিছু কিছু কয়েদীদের সাথে চলা ফেরায় সেই বিষণ্ণ ভাবও আস্তে আস্তে কেটে শুরু করল।
কোন এক দিন এই জেলখানা থেকে চলে যেতে হবে ।এই খুশিতে বালক নতুন উদ্যমে জীবন যাপন শুরু করল। যাতে সবাই তার আব্বু-আম্মুর প্রশংসা করে। সবাই যেন তার ঐ ছোট্ট ভুল কে বড় করে না দেখে।চেষ্টা করল কিছু করার যাতে সবাই মনে রাখে "কয়েদী নম্বর ০০৭"
বালকের চেষ্টা সফল হবে কিনা জানা নেই তবে কয়েদী একদিন মুক্তি পাবে ইনশাআল্লাহ্ !!!
বালক একদা ভুল করল।বালক কে শাস্তি সরূপ জেলখানায় পাঠানো হল। বয়স ও পরিস্থিতি বিবেচনায় সল্প মেয়াদি শাস্তি হল।জেলখানায় জামিনের ব্যবস্থা ছিল। মাঝে মধ্যে জামিনে বাসায় যেত।আম্মুর পায়ে মাথা রেখে শুয়ে থাকত, আম্মু নলা তুলে বালক কে মাঝে মধ্যে খাইয়ে দিত। ভাই বোনদের সাথে সময় কাটাত। আব্বুর সাথে ব্যস্ত থাকত, একা একাও সময় কাটাত।আবার জেলখানার পাগলা ঘণ্টি বেজে উঠত। বালক যেতে চাইত না। কিন্তু অফিসারদের শাস্তির ভয়ে চলে যেতে হত।
এভাবে বালক প্রতিদিন মুক্তির প্রহর গুনত। কবে মুক্তির দিন আসবে। বালকের কষ্ট এই যে বালককে দেখতে কখনো কেউ আসত না। বালক জামিনের জন্য আশায় বুক বাঁধত। যেদিন প্রথম জেলে আসে সেই দিন তার আব্বু আম্মু রেখে যেতে এসে ছিল। যাবার সময় অনেক বুঝিয়েছে যে সময় হলেই বের হয়ে যাবে সে। জেলখানায় অনেক অনিয়ম। জেলখানায় তার মত অনেক কয়েদী আছে। বালক জেলখানায় বিষণ্ণ সময় কাটাত। কিছু কিছু কয়েদীদের সাথে চলা ফেরায় সেই বিষণ্ণ ভাবও আস্তে আস্তে কেটে শুরু করল।
কোন এক দিন এই জেলখানা থেকে চলে যেতে হবে ।এই খুশিতে বালক নতুন উদ্যমে জীবন যাপন শুরু করল। যাতে সবাই তার আব্বু-আম্মুর প্রশংসা করে। সবাই যেন তার ঐ ছোট্ট ভুল কে বড় করে না দেখে।চেষ্টা করল কিছু করার যাতে সবাই মনে রাখে "কয়েদী নম্বর ০০৭"
বালকের চেষ্টা সফল হবে কিনা জানা নেই তবে কয়েদী একদিন মুক্তি পাবে ইনশাআল্লাহ্ !!!
Comments
Post a Comment