বার্গার ও চন্দ্রমুখী
আপনি আজকে একটা #বার্গার কিনলেন এবং খেলেন......পরের দিন আবার একটা বার্গার কিনলেন এবং খেলেন......পরের দিন.........পরের দিন.........পরের দিন......... একদিন মনে হয় আপনার বার্গার খেতে বিরক্ত লাগবে।
এই রকম আমি বা আমারা কিছু বার্গার খাই......এক সময় বিরক্ত লাগে......খেতেও ইচ্ছা করে না আবার না খেয়েও থাকা যায় না।
এখানে আমার বক্তব্য হচ্ছে যার খেতে বিরক্ত লাগে সে মুখ থেকে থুঃ করে ফেলে দিক।আর যার না খেয়েও থাকা যায় না অবস্থা সে আবারো খেতে থাকুক।কারণ একই বার্গার খেতে আসলে সবার বিরক্ত লাগে না।
এই রকম আমি বা আমারা কিছু বার্গার খাই......এক সময় বিরক্ত লাগে......খেতেও ইচ্ছা করে না আবার না খেয়েও থাকা যায় না।
এখানে আমার বক্তব্য হচ্ছে যার খেতে বিরক্ত লাগে সে মুখ থেকে থুঃ করে ফেলে দিক।আর যার না খেয়েও থাকা যায় না অবস্থা সে আবারো খেতে থাকুক।কারণ একই বার্গার খেতে আসলে সবার বিরক্ত লাগে না।
একবার এক লোক আর তার ছেলে একটা গাধা সহ হেঁটে গ্রামের রাস্তা পাড়ি দিচ্ছিল। বাবা ছেলেকে গাধার উপর বসিয়ে দিল পথিমধ্যে লোক দেখে বলল "কি খারাপ ছেলে বাবাকে হাঁটিয়ে নিয়ে নিজে বসে বসে যাচ্ছে"। পরে ছেলে বাবাকে বসিয়ে নিজে নেমে গেল। আরেকটু সামনে গেলে আবার লোকে বলল "কি খারাপ বাবা ছেলেকে হাঁটিয়ে নিজে বসে যাচ্ছে"। এবার বাবা ছেলেকে গাধার উপর বসিয়ে নিজে হেঁটে যাচ্ছে।সামনে এবার একটু পরে একজন লোক বলল "লোকটা কত বোকা গাধা থাকতেও হেঁটে যাচ্ছে"। এবার বাবা ছেলে দুজনেই গাধার উপর বসল। এবার সামনে যেতেই অনেকেই বলল কি নিষ্ঠুর মানুষ দুই জনে মিলে গাধার উপর বসে গাধাকে হাঁটিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। এবার বাবা আর ছেলে গাধা থেকে নেমে গাধাকেই কাঁধে তুলে হাঁটা শুরু করল.................................
গল্পটি অনেকের জানা বা শোনা আমি জাস্ট সংক্ষেপে একটু বিবৃতি দিলাম।বাবা,ছেলে আর গাধার ভাগ্যে কি হয়েছিল সেই তর্কে আর যেতে চাচ্ছি না।
কিচ্ছু বলব না!!!!!!!!কেন লিখলাম এটা,জিজ্ঞেস করে লজ্জা দিবেন না।
কিচ্ছু বলব না!!!!!!!!কেন লিখলাম এটা,জিজ্ঞেস করে লজ্জা দিবেন না।
বন্ধুত্ব হল পাখির মত। পোষ মানাতে পারলে সাথে থেকে যায় নয়তো উড়ে চলে যায়।
আর আসক্তি বা অ্যাডিকশন হল ঘুণ পোকার মত।কাঠে যদি ঘুণ ধরে তবে তা সেচ্ছায় শেষ না করে ছাড়ে না।
পারু হতে প্রত্যাখ্যাত দেবদাসের জন্য চন্দ্রমুখী পাওয়া সহজ। কিন্তু পারু মুক্ত দেবদাসের জন্য চন্দ্রমুখী পাওয়া কঠিন। কারণ পারু ছাড়া দেবদাস হয় না আর দেবদাসের দুঃখের সাথী হবার জন্য চন্দ্রমুখী দরকার।
চন্দ্রমুখীরা নিঃস্বার্থ। তারা আগুনে পুড়তে থাকা অঙ্গারকেও তাদের সান্নিদ্ধ্যে বরফে পরিণত করে দেয়। হতাশাগ্রস্তকে আশার বানী শোনায়। দুঃখের আঘাতে জর্জরিত ব্যাক্তিকে ভাল কিছু কথা দিয়ে আঘাত গুলোকে আনন্দের মলম দিয়ে ঢেকে দেয়।
দেবদাস হতে পারু লাগে না। জীবনের যেকোনো দুঃখই দেবদাসের সৃষ্টির জন্য যথেষ্ট। বর্তমান পৃথিবীতে চন্দ্রমুখী বড়ই দুর্লভ!!!!! যারা নিঃস্বার্থ!!!
আর আসক্তি বা অ্যাডিকশন হল ঘুণ পোকার মত।কাঠে যদি ঘুণ ধরে তবে তা সেচ্ছায় শেষ না করে ছাড়ে না।
পারু হতে প্রত্যাখ্যাত দেবদাসের জন্য চন্দ্রমুখী পাওয়া সহজ। কিন্তু পারু মুক্ত দেবদাসের জন্য চন্দ্রমুখী পাওয়া কঠিন। কারণ পারু ছাড়া দেবদাস হয় না আর দেবদাসের দুঃখের সাথী হবার জন্য চন্দ্রমুখী দরকার।
চন্দ্রমুখীরা নিঃস্বার্থ। তারা আগুনে পুড়তে থাকা অঙ্গারকেও তাদের সান্নিদ্ধ্যে বরফে পরিণত করে দেয়। হতাশাগ্রস্তকে আশার বানী শোনায়। দুঃখের আঘাতে জর্জরিত ব্যাক্তিকে ভাল কিছু কথা দিয়ে আঘাত গুলোকে আনন্দের মলম দিয়ে ঢেকে দেয়।
দেবদাস হতে পারু লাগে না। জীবনের যেকোনো দুঃখই দেবদাসের সৃষ্টির জন্য যথেষ্ট। বর্তমান পৃথিবীতে চন্দ্রমুখী বড়ই দুর্লভ!!!!! যারা নিঃস্বার্থ!!!
#বিঃদ্রঃ এখানে #চন্দ্রমুখী শুধু রূপক অর্থে ব্যবহার করা হয়েছে। শরৎবাবুর চন্দ্রমুখী কাঁচের গ্লাসে মদ ঢেলে দিত এবং পরবর্তীতে দেবদাসকে মদ থেকে দূরে রাখার চেষ্টা করত।আমরা শরৎবাবুর চন্দ্রমুখীর দিকে সুত্র খোজার চেষ্টা না করে এখানে রূপক চন্দ্রমুখীর প্রতি মনোনিবেশ করি smile emoticon
#MIKParadox
#MIKParadox
Comments
Post a Comment