Posts

Showing posts from November, 2016

Lot

People used to say about lot that it's nothing! But may be they are nothing but great fool. It's the lot that brings everything and ends also.Trying to change it or not was also predetermined in the lot. But we don't know the aftermath so we have to believe in lot and have to be industrious to make it favorable for us.Well and woe are to examine human.The future depends whether we passed our test or not.Then you will ask: Is it fixed? Yes Of course. Can we change it? Yes if it allows you otherwise NO. I don't care about that so? It will always play you whether you want or not. But have any of us known what will happen in next day/minute for sure? No one can guarantee about that.So we have to try and try.Hence we can improve our condition.We have to be patient for the time. Whatever is happening,all are our deed's aftermath.But we can learn our lessons form the superior as well as from the inferior too. So let's try to make our future better as...

কষ্টের সময়

"তোমার বন্ধু যখন বিপদে থাকবে , তখন সে না ডাকলেও তাকে সাহায্য কর কিন্তু যখন সে খুশিতে থাকবে, তখন সে না ডাকলে যেওনা।" --উইলিয়াম শেক্সপিয়ার। আপনি নিজে কষ্টে নিমজ্জিত থাকলেও অন্যের সামনে সেটাকে তুলে ধরবেন না। হাসিমুখে নিজের কষ্টকে বুকের ভেতর পাথর চাপা দিয়ে অন্যের কষ্ট লাঘব করার মধ্যেই যে মানুষের সার্থকতা। আমাদের পিতামাতা এখনো পর্যন্ত সেটিই করে যাচ্ছে আমাদের জন্য। কারো কষ্টের সময় পাশে থাকার মধ্যে এক ধরনের আত্মিক পরিতৃপ্তি আছে। কেউ আপনার ক্ষেত্রে পাশে থাকুক বা না থাকুক আপনি পাশে থেকে দেখুন। আশা করি আপনার লাভ না হলেও ক্ষতি হবে না। ফেসবুক স্ট্যাটাস থেকে জানা যে, মানুষ দুই ব্যাক্তিকে মনে রাখে। এক যে বিপদের দিনে পাশে থাকে, দুই যে ছেড়ে চলে যায়। আপনার আমার কষ্টের দিনে হয়ত কাউকে পান নি তাই বলে আপনি অন্যকে কষ্টের মধ্যে নিমজ্জিত দেখলে তাকে টেনে তুলুন। (নিজের ক্ষতি না করে) তাকে সাহায্য করুন। আপনার এই আত্মিক পরিতৃপ্তির দাম লাখ টাকা। # MIKParadox

Bond by luck

We remain together by the bond of luck.We apart from each other by the bond of luck.When two lips are together we can't talk.When we talk we can't keep them together.But lips and talking are bond by luck.Consecutive instead of simultaneous.Day and night are the same. Thus winning and losing are all the same together but apart. Bond by luck.Just we have to wait for the toggle mode. I know a talented one who is now evolving through that phase.Sometimes I also do. But that excellent person is passing hard times.I wish myself and the one have the quickest recovery.InshaAllah. # MIKParadox

Life!

কোথায় যেন পড়েছিলাম চড়ুই পাখির লাফিয়ে চলার গল্প।  চড়ুই পাখি নাকি সবসময় অন্যান্য পাখির হাঁটা নকল করত। একদিন নকল করতে করতে সে খুঁজে পেল যে নিজের মত হাঁটাই ভুলে গেছে। তাই এখন লাফিয়ে চলে।  আমাদের জীবনের গল্পটাও ঠিক ঐরকম। মানুষ সবসময় আরেকজনের জীবন লিড করতে চায়,কারণে অকারণে, ইচ্ছায় অনিচ্ছায়। নিজের জীবনে অপ্রাপ্তিকে পুঁজি করে অন্যের জীবনের আকাঙ্ক্ষা করে। অন্ যের জীবনের মত করে নিজের জীবনকে দেখতে চায়। ফলস্বরূপ অন্যের জীবনের মত করে সে তার জীবনকে সাজাতে থাকে। একবার এর জীবন তো আরেকবার ওর জীবন। এইভাবে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন মানুষের জীবন। একসময় মানুষ তার নিজের জীবনকেই হারিয়ে ফেলে এই জীবন-জীবন খেলায়। নিজের জীবনকে হারিয়ে খুঁজে হন্য হয়ে। এইভাবেই জীবন কেটে যায়। হারিয়ে পায়,পায় আর হারায়। It's the ultimate success if we can find our true life.We search all the time what is life.On the way of searching we play different characters.We switch ourselves for many times.Then after being tired of playing we search our own. একশ্রেণীর মানুষ আছে। যারা সবসময় নিজের জীবন নিয়েই সন্তুষ্ট থাকে। তারা আশেপাশের মানুষে...

Players and spectators

Image
There are two types of people in the world.Players and spectators.Players are those who only plays and spectators are those who only watches.There always exists some spectators who can play. আমাদের সব সম্পর্ক বা বন্ধুত্বের শুরু হয় স্বার্থের মাধ্যমে। কিন্তু এই "স্বার্থ" জিনিষটা আসলে ন্যাপথলিনের মত। ন্যাপথলিন কাপড়ে দেয়া হয় সুন্দর ঘ্রাণ বা পোকার আক্রমণ থেকে রক্ষা করার জন্য। শুরুতে ন্যাপথলিন থাকলেও দিনে দিনে ন্যাপথলিন উদ্বায়ী পদার্থ হওয়ায় আস্তে আস্তে বাতাসে উবে যায়। তখন কাপড়ে সুগন্ধ  বা পোকার আক্রমণ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। কিন্ত ততদিনে ন্যাপথলিনের অস্তিত্ব আর থাকে না। ঠিক সেইভাবে সম্পর্ক বা বন্ধুত্ব সত্যিকারে হয়ে গেলে "স্বার্থ" নামক জিনসটা আর থাকে না  :) কিছু মানুষ এই সহজ ব্যাপারটা সহজ ভাবে নিতে পারে না। তারা সবসময় ঐ "স্বার্থ" জিনিসটাই খোঁজে সম্পর্কে/বন্ধুত্বে। "স্বার্থ" না থাকার ব্যাপারটা বুঝতে পারে না। দুনিয়াতে সবাই স্বার্থপর। কেউ একটু কম কেউ একটু বেশি। এইটাই সত্য। তবুও কিছু বন্ধুত্ব/ সম্পর্ক নিঃস্বার্থ। বিলিভ ইট ওর লিভ ইট। # MIKParadox

এখন ছেলেটির

এখন ছেলেটির চোখে আর বাল্যকালের মত স্বপ্নভঙ্গে অশ্রু ঝড়ে না। এখন স্বপ্নভঙ্গ হয়। দিনে-রাতে,নিদ্রায়-সজাগে।  এখন ছেলেটির চোখে আর বাল্যকালের মত অপমানে অশ্রু ঝড়ে না। এখন অপমানিত হয়। প্রকাশ্যে-গোপনে, কারণে-অকারণে।  এখন ছেলেটির চোখে আর বাল্যকালের মত লজ্জায় অশ্রু ঝড়ে না। এখন লজ্জিত হয়। সেচ্ছায়-অনিচ্ছায়, জেনে-না জেনে। এখন ছেলেটির চোখে আর বাল্যকালের মত ঘৃণায় অশ্রু ঝড়ে না। এখন ঘৃণিত হয়। আশে-পাশে, শত্রুতে-মিত্রতে।  এখন ছেলেটির চোখে আর বাল্যকালের মত সমালোচনায় অশ্রু ঝড়ে না। এখন সমালোচিত হয়। কাজে-অকাজে, হাসিতে-কান্নায়। এখন ছেলেটির চোখে বাল্যকালের মত আর অশ্রু ঝড়ে না। এখন বাল্যকাল আর নেই। বাল্যকালের বিবেক ফুরিয়ে গেছে। এখন হৃদয় ছেয়ে গেছে ভণ্ডামি আর কুটিলটায়। তবুও ছেলেটির চোখে বাল্যকালের মত অশ্রু ঝড়ে। স্বপ্নভঙ্গে, অপমানে, লজ্জায়, ঘৃণায়, সমালোচনায়।  সেই অশ্রু হারিয়ে যায় দুই হাতের কোমল স্পর্শে। এখনও ছেলেটির চোখে বাল্যকালের মত অশ্রু ঝড়ে।

কথামালা

কথা একঃ আগুনের সংস্পর্শ শুধুই পোড়াবে। ভাঙ্গা কাঁচে হাত কাটবেই। আগুনের আর ভাঙ্গা কাঁচের দোষ খুঁজে কি লাভ। বানরের গলায় মুক্তোর মালা দেয়া ঠিক না। যে মুল্য দিতে জানে তাকেই মুল্যটা দেয়া উচিৎ। কথা দুইঃ ধ্বংস হওয়ার আগে সব নক্ষত্রই একবার শেষবারের মত জ্বলে উঠে। সময় কাউকে ছাড় দেয়ও নাই , দিচ্ছেও না , দিবেও না। কথা তিনঃ দায়িত্বজ্ঞানহীনতা খুব কঠিন এক ব্যাধি , ঠিক ক্যান্সারের মত। সময় মত ধরতে না পারলে পরে কিছু আর করার থাকে না। কথা চারঃমানুষদের এই পৃথিবীতে বেমানান মানুষের মূল্যায়ন হয় না। কারণ তারা তো মানুষ না। কথা পাঁচঃ "কারো বিপদে না ডাকলেও যেয়ো কিন্তু কারো সুখে না ডাকলে যেও না" কথা ছয়ঃ সবকিছুরই একটা চরম মূল্য আছে। যিনি দিতে সক্ষম তার জন্যই সে সবকিছু। যারা দিতে পারেন না তাদের জন্য সেই সবকিছু নাই। যা পাবো তা ভাগ্যে ছিল , যা ভাগ্যে ছিল না তা কখনোই পাবো না। কথা সাতঃ শেষ কথা। খেলা হবে। #MIKParadox

প্রলাপঃ মানবজীবনের রসায়ন

একটু রসায়ন কপচাই। বইয়ের জ্ঞানের সাথে না , মানবজীবনের সাথে।  আমরা সবাই কমবেশি পৃথিবীতে থাকা কিছু ভাইটাল গ্যাস সম্পর্কে [যারা অন্তত বিজ্ঞানের সাথে অল্প পরিচিত আছি] জানি। বলব কার্বন ডাই অক্সাইড( CO 2 ) , অক্সিজেন ( O 2 ), হাইড্রোজেন ( H 2 ) গ্যাসের কথা। তাদের বিভিন্নতা চর্মচক্ষে ধরা পরে আগুনের সংস্পর্শে আসলে। O 2 নিজে জ্বলে না কিন্তু অন্যকে জ্বলতে সাহয্য করে। CO 2 নিজে জ্বলে না কিন্তু অন্যকেও জ্বলতে সাহয্য করে না। H 2 নিজে জ্বলে কিন্তু অন্যকেও জ্বলতে সাহয্য করে না। হয়ত আগুন না থাকলে তাদের পার্থক্যটা এত সহজে সবাইকে বোঝাতে কষ্ট হত। আমাদের আশেপাশেও এই রকম মানুষের দেখা পাওয়া যায়। আগুনটা হচ্ছে স্বপ্ন দেখার মন-মানসিকতার রূপক। এখন বলছি একজন প্রায় নিস্ক্রিয় গ্যাসের কথা। হ্যাঁ নাইট্রোজেন ( N 2 ) এর কথাই বলছি। পর্যায় সারণীর গ্রুপ ১৮ বা জিরো গ্রুপের নিস্ক্রিয় মৌল গুলোকে বাদ দিলে তারপর যে প্রায় নিস্ক্রিয় গ্যাস পাওয়া যায় সে হল N 2 । এই N 2 গ্যাসই বায়ুমণ্ডলের সিংহভাগ নিজের দখলে রাখে। পাঁচ রকমের পরিবর্তনশীল জারণ অবস্থা প্রদর্শন করে। এই N 2 টাইপের মানুষগুলা একটু কেমন যেন। কখনো বজ্...