আন্ডারগ্র্যাড
আন্ডারগ্র্যাডের ৮ টা সেমিস্টার জীবনকে গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করতে সাহায্য করে। যদিও সেটা বাস্তবের অভিজ্ঞতার তুলনায় অপ্রতুল। মানুষের সাথে মিলেমিশে থাকাটা এই সময়ে খুব বেশি হয়। বিশেষ করে ভার্সিটির হলে থাকতে পারলে সেটা ষোলো কলা পূর্ণ হয়। সার্কেলের কারো বা তার আত্মীয়ের অপারেশনে বা অসুস্থতায় হসপিটালে সময় দেয়া থেকে শুরু করে কারো পাশের বাসার বিয়ের দাওয়াত খাওয়া পর্যন্ত অনেক কিছুরই অভিজ্ঞতা হল।
বিজয় মেলায় ঘুরাঘুরি, সকালে-বিকালে টঙ্গে নাস্তা,লাঞ্চ,সাপার করা। বিভিন্ন রকমের ট্রিট দেয়া বা দেয়া। চা বা কফির সাথে নতুন মুখের পরিচিত হওয়া। রাতের বেলায় জোর গলায় গান করা। বেশি যেই জিনিষটা হয় সেটা হচ্ছে আড্ডা দেয়া। নানান রকমের টপিকে। আর ফ্রেন্ড/সিনিয়র/জুনিয়রদের সাথে অকারণে তর্কাতর্কি তো থাকছেই। ফাঁকে ফোঁকরে খেলাধুলা করা। ক্রিকেট,টেবিল টেনিস, ব্যাডমিন্টন,দাবা,কার্ড। নিয়মিত না হলেও পরীক্ষার হলে যাবার আগে পরীক্ষার ডিফিকাল্টির বেসিসে ভালো বা মধ্যম মানের প্রিপারেশন নিয়ে যাওয়া। ক্যাম্পাসে ক্লাসের শুরুতে বা ফাঁকে বা শেষে ঘোরাঘুরি তো ছিলই।
ফাইনাল ইয়ারটা আমি বলব আন্ডারগ্র্যাডের সবচেয়ে ভালো কেটেছে বলা যায়। সবার সাথে ভালো সম্পর্ক বজায় থাকলে শেষের দিকে এসে কয়েকজনের সাথে খুব ভালো সম্পর্ক হয়ে গেলো। জানতাম তাদের কারো সাথেই গ্রাজুয়েশনের পর আর আগের মত মিল-মহব্বত চাইলেও থাকবেনা। কারণ সবাই যার যার লাইফে আবার ফিরে যাব। তাই যতটুকু পারা যায় স্মৃতি মনের মধ্যে বেশি করে জমিয়ে নিলাম। মেসের মধ্যে আড্ডাবাজি। রাতের বেলায় বন্ধুর গাড়িতে করে রেস্টুরেন্টে সাপার। তারপর গাড়ি নিয়ে ফেরার সময় অল্পের জন্য অ্যাকসিডেন্টের থেকে রক্ষা! বিড়াল পালতে গিয়ে শেষে কামড় খেয়ে ইনজেকশন! অনেক অনেক মজার স্মৃতি রেখে দিয়েছি জমা করে। ফাইনাল ইয়ারে পরিচিত হওয়া মানুষ গুলাই যেন শেষে বেশি কষ্ট পেল। তাদের সাথে কাটানো সময় গুলা এখনো শেষ বর্ষের সেরা সময়ের মধ্যে অন্যতম।
আমি নিজেও অনেক নতুন অভিজ্ঞতা জমা করি এই ছোট্ট চলমান জীবনে,ফাইনাল ইয়ারে।
ভালো লাগে এখনো অনেকের সাথে যোগাযোগ আছে। হোক বা ফেসবুক বা ফোনে। কেউ আবার রাখে নাই বা আমি রাখি নাই। সবাই যার যার লাইফে বিজি হয়ে গেছে। আমিও বাদ যাই নাই। অনেক বিভিন্ন বিভাগের জুনিয়র এখনো যোগাযোগ করে কারণে অকারণে। ফ্রেন্ডদের কেউ বিয়ের দাওয়াত দেয়। কেউ চ্যাটে খোঁজ খবর নেয়। বেশি করে স্মৃতি খুঁজি রুমমেটদের। তাদের সাথের সময় গুলা মিস করি অনেক। একসাথে রুমে রান্না আর চায়ের কথা খুব মনে দাগ কাটে মাঝে মাঝে।
ক্লাসমেটদের আর নিজের ফ্রেন্ড কন্টোর টা অনেক বেশি ফিল হয়। আরো আছে আমার ওয়েল-উইশাররা যারা বয়সে বড়/সমান/ছোট। সবাইকে ঐভাবে হয়ত মেনশন করতে গেলে আর লিখারই যায়গা থাকবে না।
#MIKParadox
বিজয় মেলায় ঘুরাঘুরি, সকালে-বিকালে টঙ্গে নাস্তা,লাঞ্চ,সাপার করা। বিভিন্ন রকমের ট্রিট দেয়া বা দেয়া। চা বা কফির সাথে নতুন মুখের পরিচিত হওয়া। রাতের বেলায় জোর গলায় গান করা। বেশি যেই জিনিষটা হয় সেটা হচ্ছে আড্ডা দেয়া। নানান রকমের টপিকে। আর ফ্রেন্ড/সিনিয়র/জুনিয়রদের সাথে অকারণে তর্কাতর্কি তো থাকছেই। ফাঁকে ফোঁকরে খেলাধুলা করা। ক্রিকেট,টেবিল টেনিস, ব্যাডমিন্টন,দাবা,কার্ড। নিয়মিত না হলেও পরীক্ষার হলে যাবার আগে পরীক্ষার ডিফিকাল্টির বেসিসে ভালো বা মধ্যম মানের প্রিপারেশন নিয়ে যাওয়া। ক্যাম্পাসে ক্লাসের শুরুতে বা ফাঁকে বা শেষে ঘোরাঘুরি তো ছিলই।
ফাইনাল ইয়ারটা আমি বলব আন্ডারগ্র্যাডের সবচেয়ে ভালো কেটেছে বলা যায়। সবার সাথে ভালো সম্পর্ক বজায় থাকলে শেষের দিকে এসে কয়েকজনের সাথে খুব ভালো সম্পর্ক হয়ে গেলো। জানতাম তাদের কারো সাথেই গ্রাজুয়েশনের পর আর আগের মত মিল-মহব্বত চাইলেও থাকবেনা। কারণ সবাই যার যার লাইফে আবার ফিরে যাব। তাই যতটুকু পারা যায় স্মৃতি মনের মধ্যে বেশি করে জমিয়ে নিলাম। মেসের মধ্যে আড্ডাবাজি। রাতের বেলায় বন্ধুর গাড়িতে করে রেস্টুরেন্টে সাপার। তারপর গাড়ি নিয়ে ফেরার সময় অল্পের জন্য অ্যাকসিডেন্টের থেকে রক্ষা! বিড়াল পালতে গিয়ে শেষে কামড় খেয়ে ইনজেকশন! অনেক অনেক মজার স্মৃতি রেখে দিয়েছি জমা করে। ফাইনাল ইয়ারে পরিচিত হওয়া মানুষ গুলাই যেন শেষে বেশি কষ্ট পেল। তাদের সাথে কাটানো সময় গুলা এখনো শেষ বর্ষের সেরা সময়ের মধ্যে অন্যতম।
আমি নিজেও অনেক নতুন অভিজ্ঞতা জমা করি এই ছোট্ট চলমান জীবনে,ফাইনাল ইয়ারে।
ভালো লাগে এখনো অনেকের সাথে যোগাযোগ আছে। হোক বা ফেসবুক বা ফোনে। কেউ আবার রাখে নাই বা আমি রাখি নাই। সবাই যার যার লাইফে বিজি হয়ে গেছে। আমিও বাদ যাই নাই। অনেক বিভিন্ন বিভাগের জুনিয়র এখনো যোগাযোগ করে কারণে অকারণে। ফ্রেন্ডদের কেউ বিয়ের দাওয়াত দেয়। কেউ চ্যাটে খোঁজ খবর নেয়। বেশি করে স্মৃতি খুঁজি রুমমেটদের। তাদের সাথের সময় গুলা মিস করি অনেক। একসাথে রুমে রান্না আর চায়ের কথা খুব মনে দাগ কাটে মাঝে মাঝে।
ক্লাসমেটদের আর নিজের ফ্রেন্ড কন্টোর টা অনেক বেশি ফিল হয়। আরো আছে আমার ওয়েল-উইশাররা যারা বয়সে বড়/সমান/ছোট। সবাইকে ঐভাবে হয়ত মেনশন করতে গেলে আর লিখারই যায়গা থাকবে না।
#MIKParadox
Comments
Post a Comment