শেষের শুরু
ইমোশনের স্কেলটা যদি সবার কাছে একই হত তাহলে হয়ত সবাই খুশি থাকত। কিন্তু সত্যিকার অর্থে ইমোশনের স্কেলে ভিন্নতা থাকাটাই আবশ্যক। মানুষে ভিন্নতা থাকা জরুরী। সব মানুষ একই হলে কি হবে? "পশুর আবেগ শূন্য আর ফেরেশতারা আবেগে পরিপূর্ণ।" এর মাঝের বিদ্যমান আবেগই মানুষ কে চেনায়। তবে মানুষ হিসেবে আমরা কতিপয় বরাবরই ইমোশনাল ফুল। আপনাকে জানতে না পারার একটাই অর্থ হতে পারে হয়ত আপনার আর অন্যের মনের পরিধির মাঝে পার্থক্য আছে। কাছাকাছি মন মানসিকতার হলে একসাথে পথ চলা যায়, কফি খাওয়া যায়। জানতে থাকুন,হাঁটতে থাকুন। দেখবেন আস্তে আস্তে কাছাকাছি থেকে মন-মানসিকতার পার্থক্যটা কমে সমমনা হয়ে যাবেন। তবে যাদের মন-মানসিকতার ফারাক অনেক বিশাল,তাদের মধ্যে কেউ একজন শিখে যাবে আর অন্যজন শিখিয়ে যাবে জীবনের পথচলার কিছু কৌশল। শিখতে থাকুন অথবা শিখাতে থাকুন। কিছু না করাটা একটা রোগের মত। পুরো দেহে খুব দ্রুত ছড়িয়ে পরে। ভালো লাগে না কিছু করতে। সুস্থ দেহ সুস্থ মন। এই দুইয়ের মধ্য মনের সুস্থতা থাকে অটোম্যটিক দেহের সুস্থতা চলে আসবে। এই জন্য এই রোগের উপসর্গ জেনে আগে থেকেই সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে,হয়ে গেলে প্রতিকারের চেষ্টায় লেগে থাকত...